imageportofolio
ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী

গুণীজনদের বক্তব্য

#

অ্যাড. মাহবুব উদ্দীন আহমদ: সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি বাস্তবতার সাথে সময়ের প্রয়োজনে গে-বালাইজেশনের যুগে উইকিপিডিয়ার সাথে সমন্বয় করে ৱেহাস্পদ ইঞ্জি: ছরওয়ার যেই কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিঃস্বার্থভাবে বাঁশখালীবাসীকে একত্রীভূত করার মানসে একই বৃত্তে সংযোজন করে একটি গ্রহণ যোগ্য উচ্চমাত্রায় আবদ্ধ করে ইতিহাস সৃষ্টি করতে যাচ্ছে। আমি বিগ ভলিউমের সর্বাত্মক সফলতা কামনা করছি।

 
#

অধ্যাপক ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া: সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ইউএসটিসি আমার বুঝে আসেনা, এ কঠিন বাস্তবতার যুগে গত তিন বছর নিজের নিয়মিত আয় । উপার্জনকে বিসর্জন দিয়ে নিজের সংসারকে কষ্টের মধ্যে ফেলে কিভাবে বাঁশখালীবাসীর জন্য অনন্য একটি প্রকাশনা তৈরী করতে যাচ্ছে। আমি প্রকৌশলী গোলাম ছরওয়ারের এবং ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী' র সাফল্য ও সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

 
#

ড. মনজুর-উল আমিন চৌধুরী: সমাজ বিজ্ঞানী ও সিনেট মেম্বার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়--

পত্রিকার সাথে আছে বলেই ছরওয়ারের সাথে আমার অনেকদিনের পরিচয়। যেদিন সে তার বিগ ভলিউম কনসেপ্ট আমাকে শুনালে, সেদিনেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম সে স্পেশাল কিছু দেখাবে। আমি নিয়মিত তার কাছে ভলিউমের আপডেট জানতে । চাইতাম। আমার বাড়ী বাঁশখালী না হলেও তার কনসেপ্টটি আমার খুব পছন্দ। আমি তার সাফল্য কামনা করি।

 
#

অধ্যাপক মনসুর উদ্দীন আহমেদ: সাবেক ডীন, কলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রকৌশলী গোলাম ছরওয়ার চৌধুরী "ফ্লোরা লি." এর ব্রাঞ্চ ম্যানেজার থাকাকালীন সময় হতে তাকে চিনি। তার বড় ভাই ইউনুস আমার স্কুল জীবনের সহপাঠী। তাই আমি ছরওয়ারকে ছোট ভাইয়ের মত স্নেহ করি। 'ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী' প্রকাশ করার জন্য সে বিগত ২০১৬ সাল হতে তথ্য সংগ্রহে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মরত বাঁশখালীর শিক্ষক কর্মকর্তা ও অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের তথ্যের জন্য সে বেশ কয়েকবার আমার সাথে যোগাযোগ করে।

গত ২০১৯ সালের ২৫ এপ্রিল ও ১৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে মতবিনিময়, তথ্য সংগ্রহ ও বাঁশখালীর কৃতি শিক্ষার্থীদের সন্মাননা স্মারক প্রদানের লক্ষ্যে দু'টো বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ১৪ ডিসেম্বরের অনুষ্ঠানে আমি বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলাম। উক্ত অনুষ্ঠানে বাঁশখালীর অনেক গণ্যমাণ্য ব্যক্তি ও বুদ্ধিজীবীর উপস্থিতি ও তাদের বক্তব্য শুনে আমি খুব আনন্দিত হয়েছি। তারা প্রত্যেকে 'বিগ ভলিউম বাঁশখালী' প্রকাশের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং ছরওয়ারকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।

বিগ ভলিউম প্রকাশিত হলে বাঁশখালীর শিক্ষিত সমাজ একে অপরকে জানার পথ সহজ হবে এবং পরস্পরের সহযোগিতায় বাঁশখালীর বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের পথ সুগম হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।

এ মানবতার কাজে সকলের সহযোগিতার আহবান জানিয়ে ছরওয়ারকে এ মহৎ উদ্যোগের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে 'বিগ ভলিউম বাঁশখালী' প্রকাশিত হবে এই আশা পোষণ করছি।

 
#

প্রফেসর ড. সিদ্দিক আহমেদ চৌধুরী: সাবেক সভাপতি, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ ও চবি শিক্ষক সমিতি, চবি সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য।

‘ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী' শীর্ষক বই প্রকাশ করার জন্য যে উদ্যোগ প্রকোশলী গোলাম ছরওয়ার চৌধুরী নিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। এ উদ্যোগের মাধ্যমে বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং কৃতি সন্তানদের সম্পর্কে মানুষ জানতে পারবে। বাঁশখালীর মত এক অবহেলিত জনপদকে পরিচিত করার জন্য এ উদ্যোগ আমি সঠিক বলে মনে করি। আমি এ উদ্যোগের সফলতা কামনা করছি।

 
#

ডা. আবু ইউসুপ চৌধুরী: মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, সংগঠক ও শিক্ষানুরাগী প্রায় দুই বছর আগে ছরওয়ার বিগ ভলিউমের কনসেপ্ট আমাকে বলে। আমি ব্যাপারটি নিয়ে অত্যন্ত সন্ধিহান ছিলাম। যেমন শেষ করতে পারবে কিনা বা মিথ্যা তথ্য দিলে হিতে বিপরীত হবে। সে নিয়মিত আমার সাথে যোগাযোগ রেখেছে। তার প্রতিটি স্টেপ, প্রতিটি সংযোজন আমার কাছে নতুনত্ব মনে হয়েছে এবং সময়ের সাথে তার বিগ ভলিউমের প্রয়োজনীয়তা আমার কাছে আকর্ষণীয় মনে হচ্ছে। আমি সকলের সহযোগিতার মাধ্যমে বিগ ভলিউমের দ্রুত সম্পাদনা কামনা করছি।

 
#

ডা. এম. আবদুল মান্নান: সভাপতি, আঞ্জুমানে বেতাগী মুহাম্মদীয়া, প্রাক্তন কাউন্সিলর বিএমএ কেন্দ্রীয় সংসদ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। প্রকৌশলী ছরওয়ার আমার ভাগিনা সম্পর্কিত। তার এই প্রয়াস সত্যিই প্রশংসনীয়। অনুন্নত অবহেলিত বাঁশখালীর কৃতি সন্তানদের সম্পর্কে

এবং বাঁশখালীর আপামর জনসাধারণের বিভিন্ন দিক পাঠক সম্মুখে তুলে ধরার নিমিত্তে

তার প্রচেষ্টা আমাকে বিমুগ্ধ করেছে। আমি তার সর্বাঙ্গীণ সফলতা কামনা করি।

 
#

অ্যাড. আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী: সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি অবহেলিত বাঁশখালীবাসী হাজারো সমস্যার মধ্যে 'বিগ ভলিউম বাঁশখালী' অবশ্যই আশান্বিত করবে। অতীত ও বর্তমানের সমন্বয়ে গঠিত ভলিউমটি ঐতিহাসিক হওয়ার যথার্থতা প্রমাণ করে। আমি সম্পাদক ছরওয়ার চৌধুরীর কর্মকে সাধুবাদ জানাই এবং সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

 
#

ড. মোহাম্মদ জকরিয়া: সাবেক সচিব (দা.) বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন --

বাঁশখালীর অতীত ইতিহাস ঐতিহ্য এবং বর্তমান ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ইত্যাদি নিয়ে গবেষণাধর্মী কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যেই 'বিগ ভলিউম বাঁশখালী'। এটা সময়ের দাবী। এ দাবীতে অগ্রসর হয়েছেন সময়ের সাহসী সন্তান অনুজপ্রতীম ইঞ্জি, গোলাম ছরওয়ার চৌধুরী। আমি তার সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

 
#

হাবিবুল কবির চৌধুরী: সাবেক অতিরিক্ত সচিব, দুর্যোগ, ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার | প্রকৌশলী ছরওয়ার আমার বন্ধুর ছোট ভাই। আমি কলেজ লাইফ থেকে তাকে চিনি। ২০১৮ সালের মার্চে সে ঢাকায় এসে আমার সাথে দেখা করে এবং একটি বড় ধরনের বাঁশখালী ভিত্তিক ভলিউম করার কথা বলে। আমি বিষয়টি উপলব্ধি করে বাঁশখালী সমিতি-ঢাকায় নিয়ে যাই। সেখানে মহিউদ্দিন কাদেরী সাহেব ও বাবু উজ্জ্বল মল্লিক ছিলেন। সে বিষয়টি পুঃনরায় উপস্থাপন করে। আমরা সকলে আগ্রহ প্রকাশ করলে সে আরো উৎসাহিত হয়ে কাজকে এগিয়ে নেয়। ২০১৯ সালের রমজানে বাঁশখালী সমিতি-ঢাকার পুষ্পধাম রেষ্টুরেন্টে সে ভলিউমের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বক্তব্য রাখে। আমি ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী'র প্রকাশে সকলের সহযোগিতা কামনা করি।

 
#

প্রফেসর ড. অছিয়র রহমান: সাবেক চেয়ারম্যান, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ‘ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী' বিন্দুর মাঝে সিন্ধু দেখার মতই; বাঁশখালী উপজেলার সার্বিক অতীত ও বর্তমান নিয়ে তৈরি দর্পণ-যা এনসাইক্লোপিডিয়ার মতো । সেবা দিয়ে বাঁশখালীবাসীকে উজ্জ্বল ভবিষ্যত রচনায় উজ্জীবিত করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

 
#

অধ্যাপক ড. রফিকুল আলম: আরবী বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়--

বিগ ভলিউম নামেই বুঝা যায় ভলিউমটি বৃহৎ। বড় কাজ বড় মাথা না হলে সম্ভব নয় । প্রকৌশলী ছরওয়ার সাহেব উনার কাজে বৃহৎ কিছু প্রমাণ করতে যাচ্ছেন। ভলিউমটি প্রকাশিত হলে বাঁশখালীবাসী অনেক এগিয়ে যাবে নিঃসন্দেহে। আমি ভলিউমের সম্পাদক ও সম্পাদনার সফলতা কামনা করছি।

 
#

মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান: প্রাবন্ধিক, শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক--

ইতিহাসের প্রচুর উপকরণসমৃদ্ধ আমাদের এ দেশ। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় আমাদের ইতিহাস সচেতনতা একেবারেই ক্ষীন। তাই দেশের ইতিহাস রচনায় যেখানে উপকরণ সংগ্রহ কঠিন, সে অবস্থায় স্থানীয় ইতিহাস রচনা দূরহ ব্যাপার। অধ্যাপক আসহাব উদ্দিন আহমদের একান্ত আগ্রহে সাড়া দিয়ে এবং নিজের ইচ্ছার সুপ্ত প্রতিফলনস্বরূপ উপমহাদেশের খ্যাতিমান ইতিহাসবিদ ড. আব্দুল করিম ১৯৯৭ খ্রি. বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য নামক একটি পুস্তক রচনা করেন। যাহা আমি নিজে প্রকাশ করার দায়িত্ব নিয়ে বাঁশখালীবাসীকে বিনামূল্যে প্রায় এক হাজার কপি বই বিতরণের সৌভাগ্য অর্জন করেছি। করিম স্যারের ভাষায় “ঐ বই মূলত ইতিহাস বলতে যা বুঝায় তা নয়। বরং এটাকে বাঁশখালীর ইতিহাস রচনার প্রাথমিক ডাক হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। ইতিহাস রচনা একটি নিরন্তর প্রক্রিয়া। অপরদিকে একটি দেশের ইতিহাস রচনায় আঞ্চলিক ইতিহাসের গুরত্ব অপরিসীম। বিগ ভলিউম-বাঁশখালী বা যে কোন নামে সংগৃহীত তথ্য পুস্তকাকারে প্রকাশিত হলে এটি ভবিষ্যতে বাঁশখালীর ইতিহাস রচনায় গবেষকদের নিয়ামক হিসেবে কাজে আসবে। উদ্যোক্তাকে আমি সাদর সাধুবাদ জ্ঞাপন করি। (muzibur1953@gmail.com)

 
#

অ্যাড. আজিজ উদ্দিন হায়দার: চট্টগ্রাম জজ কোট --
বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্যের লেখক প্রফেসর ইমেরিটাস ড. আবদুল করিম, প্রাক্তণ ভাইস চ্যান্সেলর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় স্যার কর্তৃক বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর গত ২০ বছরে বাঁশখালীভিত্তিক আর কোন পূর্ণাঙ্গ বই প্রকাশ হয়নি। আমি আশা করি প্রকৌশলী গোলাম ছরওয়ার চৌধুরীর উদ্যোগে “ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী” গ্রন্থে বাঁশখালী পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস ও ঐতিহ্য উল্লেখ থাকবে। আমি ভলিউমের সাফল্য কামনা করি।

 
#

অধ্যক্ষ মো. নুরুল আমিন: সভাপতি- বাশঁখালী ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম--
দেশে রাজনৈতিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে বাশঁখালীর বহুকৃতি সন্তানে অনন্য ভূমিকা রয়েছে। বাশঁখালী এসব গুনীজনদের পারিবারিক পরিচিতি “ঐতিহাসিক বিগ ভলি্উম” এর মাধ্যমে একই ক্যানভাসে তুলে ধরার জন্য প্রকৌশলী গোলাম ছরওয়ারের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। আশা করি এর মাধ্যমে একে অপরকে জানা ও ভাব বিনিময়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং পরস্পরের সাথে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ গড়ে উঠবে ।
নিঃসন্দেহে ইহা একটি কঠিন কষ্টসাধ্য ও ব্যয়বহুল কাজ। আশাকরি সকলের সহযোগিতায় আমি এ উদ্যোগের সফলতা কামনা করি।

 
#

আ.ন.ম. সরওয়ার আলম: অধ্যক্ষ- ওমরগণি এমইএস কলেজ, চট্টগ্রাম--

বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণাধর্মী প্রকাশনা “ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী” শীর্ষক বই প্রকাশ করার জন্য যে উদ্যোগ প্রকৌশলী গোলাম ছরওয়ার চৌধুরী নিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। ইতিহাস রচনা একটি চলমান প্রক্রিয়া। অতীত ও বর্তমানের সমন্বয়ে প্রকাশিত বইটি আগামীতে বাঁশখালীর পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস হিসাবে আমরা পাবো বলে আশা করি। প্রকাশনায় বাঁশখালীর সমস্যা, সম্ভাবনা এবং সমাধানের পথও চিহ্নিত করে লেখা থাকলে আমার মনে হয় প্রকাশনাটি সমৃদ্ধ হবে।
আমি উদ্যেক্তার সাফল্য কামনা করছি।

 
#

মো. আবদুল কাদের: অধ্যক্ষ- মাস্টার নজির আহমদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, বাঁশখালী,
চট্টগ্রাম--
বাঁশখালীর সুযোগ্য সন্তান প্রকৌশলী গোলাম ছরওয়ার চৌধুরী কর্তৃক “দি বিগ ভলিউম অব বাঁশখালী” নামে একটি গ্রন্থ রচনা ও প্রকাশ হতে যাচ্ছেন। যা বাঁশখালীবাসীর জন্য অত্যন্ত গৌরবের বিষয়। ইতিমধ্যে বাঁশখালীকে নিয়ে বৃহৎ পরিসরে তথ্য ও তথ্য সমৃদ্ধ গ্রন্থ বের হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। একটি উপজেলাকে নিয়ে তথ্যবহুল গ্রন্থ রচনা করা দূরূহ ব্যাপার। সম্পাদক ছরওয়ার সাহেবকে এমন কঠিন বাস্তবতায় এগিয়ে যাওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আশা করব ঊনার হাতে সমগ্র বাঁশখালীকে নিয়ে একটি সমৃদ্ধ ও তথ্যবহুল গ্রন্থ প্রকাশিত হবে। আমি তাঁর সফলতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং বাঁশখালীর সচেতন নাগরিকদের সার্বিক সহযোগিতা দানের অনুরোধ করছি।

 
#

মোজাফফর আহমদ চৌধুরী: সাবেক ব্যবস্থাপক- গ্রীনল্যাজ ব্যাংক ও সংগঠক--

ইঞ্জি. ছরওয়ার সাহেবকে আমি ৮৫ সাল থেকে আগ্রাবাদ ফ্লোরা লি. এ দায়িত্বরত থাকা অবস্থা থেকে চিনি। এছাড়া উনার পিতাকে (সিও সাহেব) স্কুল জীবন থেকে চিনতাম। ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালীবাসীকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে এটা আমার বিশ্বাস। উনার জন্য আমার অনেক দোয়া রইল।

 
#

অ্যাড. কফিল উদ্দিন চৌধুরী: সাবেক সভাপতি- চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি--

ঐতিহাসিক বিগ ভলিউম বাঁশখালী’ বাঁশখালীবাসীকে একটি পরিবারে আবদ্ধ করতে সহায়তা করবে। একে অপরকে চিনতে সহজ হবে এবং একে অপরের সহিত আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বাঁশখালী এগিয়ে যাবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। উক্ত গ্রন্থের জন্য আমি সকল বাঁশখালীবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি।

 
#

লে.কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ পি.ইন্‌জ: সাবেক চীফ ইঞ্জিনিয়ার- চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন--

আমার নিজের তরফ থেকে এবং সিটি কর্পোরেশনের তরফ থেকে এই গ্রন্থের জন্য যা যা দরকার ইনশাআল্লাহ আমি তাই করব।

 
#

অধ্যাপক জামাল উদ্দীন চৌধুরী: সাবেক অধ্যাপক -গণিত বিভাগ- কাম্বারল্যান্ড স্পোর্টস কলেজ, ইংল্যান্ড--

সাংবাদিক ছরওয়ার সাহেব বিগ ভলিউম বাঁশখালী’র মাধ্যমে অত্র এলাকার বিদগ্ধ মহলকে একে অপরকে জানার এবং মতবিনিময়ের সুযোগ করে দিচ্ছেন। এ মহতি প্রচেষ্টা বাশঁখালীকে সম্মূখে এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা যোগাবে এ কামনা করি।

 
#

লায়ন্স সেতারা গাফ্ফার চৌধুরী: কেন্দ্রীয় গভর্নর- বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন--

ছরওয়ার আমার ফুফাতো ভাই। তার এই বৃহৎ কর্মজজ্ঞের জন্য আমি তাকে
আন্তরিকভাবে দোয়া করছি এবং মনু মিয়াজি পরিবারের পক্ষ থেকে অভিনন্দন
জানাচ্ছি। তার বিগ ভলিউমের সাফল্য, বাঁশখালীবাসীর সাফল্য।

 
#

ডা. রশিদ আহমেদ: পরিচালক- মিড পয়েন্ট হাসপাতাল লিমিটেড,চট্টগ্রাম ও সাবেক মেডিকেল অফিসার- চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন--

আমি বিগ ভলিউমের উজ্জ্বল ভবিষ্যত দেখতে পাচ্ছি। ছরওয়ারের জন্য অনেক দোয়া রইল। সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।